ভিটামিন সি সবচেয়ে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি বিভিন্ন ক্ষতিকারক পদার্থ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। বিশেষ করে চোখের লেন্স, কোষের ভেতরকার নিউক্লিয়াস, ত্বক ও হাঁড়ের কোলাজেনকে সুরক্ষা দেয় ভিটামিন সি।
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ভিটামিন সি ক্যান্সার ও হৃদরোগসহ অন্য রোগব্যাধি থেকে শরীরকে রক্ষা করে। লেবু ও লেবুজাতীয় সব টক ফলই ভিটামিন সি’র ভালো উৎস। এ ভিটামিনটি প্রায় সব ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
পুষ্টিবিদদের মতে, ভিটামিন সি সরাসরি ক্যান্সারের কোষে আঘাত করে না, বরং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ক্যান্সারের সাথে যুদ্ধ করতে শরীরকে সাহায্য করে। এছাড়া, ভিটামিন সি হাঁড়ক্ষয় বা ভঙ্গুরতার প্রবণতা হ্রাস করে।
মধ্যবয়সের পর থেকে যেসব নারী বেশি বেশি ভিটামিন সি গ্রহণ করেন, তাদের হাঁড় অন্যদের তুলনায় মজবুত থাকে। এ ভিটামিনটি মানসিক চাপ কমাতেও সহায়ক। দুর্ভাবনা বা অত্যাধিক টেনশনের কারণে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। সূত্র: দৈনিক নয়াদিগন্ত, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ভিটামিন সি ক্যান্সার ও হৃদরোগসহ অন্য রোগব্যাধি থেকে শরীরকে রক্ষা করে। লেবু ও লেবুজাতীয় সব টক ফলই ভিটামিন সি’র ভালো উৎস। এ ভিটামিনটি প্রায় সব ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
পুষ্টিবিদদের মতে, ভিটামিন সি সরাসরি ক্যান্সারের কোষে আঘাত করে না, বরং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ক্যান্সারের সাথে যুদ্ধ করতে শরীরকে সাহায্য করে। এছাড়া, ভিটামিন সি হাঁড়ক্ষয় বা ভঙ্গুরতার প্রবণতা হ্রাস করে।
মধ্যবয়সের পর থেকে যেসব নারী বেশি বেশি ভিটামিন সি গ্রহণ করেন, তাদের হাঁড় অন্যদের তুলনায় মজবুত থাকে। এ ভিটামিনটি মানসিক চাপ কমাতেও সহায়ক। দুর্ভাবনা বা অত্যাধিক টেনশনের কারণে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। সূত্র: দৈনিক নয়াদিগন্ত, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
No comments:
Post a Comment