খেজুরে আছে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, সুক্রোজ, যা দেহে শক্তি জোগায়। এটি খুব দ্রুত কাজের শক্তি ফিরিয়ে আনে শরীরে। যারা রক্ত স্বল্পতায় ভুগছেন, তারা নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন। খেজুর রক্ত উৎপাদন করে দেহের রক্তের চাহিদা পূরণ করে। খেজুরে কোনো কোলেস্টেরল এবং বাড়তি চর্বি থাকে না। মাত্র কয়েকটি খেজুর ক্ষুধা নিবারণ করে। পাকস্থলীকে কম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। আর এই কয়েকটি খেজুর শরীরের শর্করার চাপহিদাও পূরণ করে থাকে। ফলে আপনি শর্করা জাতীয় খাদ্য গ্রহণ না করলেও শরীরে শর্করার অভাব হয় না। কখনো বেহিসাবি খাওয়া-দাওয়া করে ফেললে, অনেক সময় বদহজম হয়ে যায়। এই সমস্যা থেকে সহজে মুক্তি দেবে কয়েকটি খেজুর। এক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। খেজুর দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বিশেষ সহায়ক। দৈনিক নয়াদিগন্ত, ৪ মে ২০১৬।
Monday, May 9, 2016
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment