গাজর বিটা ক্যারোটিনের প্রধান উৎস। গবেষকদের মতে, গাজর রান্না করে খাওয়া বেশি উপকারী। গাজর কাটলে এর মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদানগুলো শরীরে আরো বেশি কাজ করে। রান্না করা গাজরের মধ্যে ক্যারোটিনয়েডস থাকে। ক্যারোটিনয়েড যেহেতু চর্বিতে দ্রবণীয় উপাদান, তাই এটি তেল-চর্বি দিয়ে রান্না করে খেলে দেহের রক্তে ক্যারোটিনয়েডের শোষণ এক হাজার শতাংশ বৃদ্ধি
পাবে। গাজরের উচ্চ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন লিভারে গিয়ে ভিটামিন ‘এ’ তে রূপান্তরিত হয়। গাজর ক্যান্সার প্রতিরোধক। গবেষণায় দেখা গেছে, গাজর ফুসফুস ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, ক্ষুদ্রান্ত, বৃহদান্তের (কোলন) ক্যান্সার রোধে সহায়তা করে। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে আমাদের শরীরে কোষ নষ্ট হয়। এটি কোষের ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে দেয়। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন চামড়া ঝুলে পড়া রোধ করে। এর বিটা ক্যারোটিন, আলফা ক্যারোটিন ও লিউটিন দেহের কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। এতে সলিউবল ফাইবার থাকে। দু’টি এক সাথে মিলে রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। দেহের টক্সিক বা বিষাক্ত উপাদান বের করে দিতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা মিনারেলগুলো দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। দাঁতের ক্ষয়ের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলোর কাজে বাধা দেয়। দৈনিক নয়াদিগন্ত, ১৩ মে ২০১৬।
পাবে। গাজরের উচ্চ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন লিভারে গিয়ে ভিটামিন ‘এ’ তে রূপান্তরিত হয়। গাজর ক্যান্সার প্রতিরোধক। গবেষণায় দেখা গেছে, গাজর ফুসফুস ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, ক্ষুদ্রান্ত, বৃহদান্তের (কোলন) ক্যান্সার রোধে সহায়তা করে। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে আমাদের শরীরে কোষ নষ্ট হয়। এটি কোষের ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে দেয়। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন চামড়া ঝুলে পড়া রোধ করে। এর বিটা ক্যারোটিন, আলফা ক্যারোটিন ও লিউটিন দেহের কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। এতে সলিউবল ফাইবার থাকে। দু’টি এক সাথে মিলে রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। দেহের টক্সিক বা বিষাক্ত উপাদান বের করে দিতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা মিনারেলগুলো দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। দাঁতের ক্ষয়ের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলোর কাজে বাধা দেয়। দৈনিক নয়াদিগন্ত, ১৩ মে ২০১৬।
No comments:
Post a Comment